সেন্টমার্টিন নেমে প্রথম বীচে হাটা শুরু করলে কয়েক মিনিট পরেই অর্থাৎ অনেক কাছেই এই মৃত্যুফাঁদ। ওখানকার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হতে হতে কিছু বুঝে উঠার আগেই হয়ত ভুলবশত আপনিও পা দিতে পারেন এই জায়গাটিতে !!! কারন নীল পানির আচ্ছাদনে আলাদা করে বোঝার কোণ উপায়ই নেই।
প্রথমে জাহাজে করে সবাইকে সেন্টমার্টিন ফেরীলাইনে নামিয়ে দেয়া হয়। আর সেখান থেকে পায়ে হেটে ব্রীজটা পার হয়ে এসে নামতে হয় সেন্টমার্টিন দ্বীপে। এখানে নামলেই হাতের ডানদিকে যে বীচটা দেখতে পাই এটিই সেই বীচ, প্রায় বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই আমরা সবাই এই বীচ ধরে হাটি এবং ব্রীজের গোড়ার দিক থেকে পানিতে নামি আর কিনারা ঘেষে ডান দিকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে থাকি।।
পানিতে একবার নেমে পড়লে আমরা আর কেউই কিন্তু বালিতে উঠে আসিনা সামনে এগুতে থাকি পানি ধরেই। ঠিক সোজা সামনের দিকে এগিয়ে গেলে এবার দ্বীপটা হাতের বা দিকে টার্ন নেয়। ঐ জায়গাকে বলা হয় “জিনজিরা উত্তরপাড়া” স্থানীয়রা বলেন উত্তর বীচ।
সেন্টমার্টিন এর চারদিক ঘিরে ১.৫ কিলমিটার পর্যন্ত রয়েছে মুল্যবান কোরাল। কোরাল আহরন বেআইনী হলেও সেই জায়গাটিতে চলছে অবাধ কোরাল আহরন। যার কারনে অনেক জায়গা জুড়ে বড়-সড় গর্ত তৈরী হয়েছে। সেন্টমার্টিনের ইকোকে নষ্ট করে দিয়েছে। আমরা জানিনা এবং কোন নির্দেশনা নেই বলেই ঐ বীচে নেমে আমরা সাতার কাটতে কাটতে এই টার্ন দিয়েই বা পাশের বীচের দিকে এগুতে থাকি, আর তখনি কিছু বুঝে উঠার আগেই সমুদ্রের অতলে হারিয়ে যায় অনেকেই|
ছবিটি দেখলে আশা করি জায়গাটি চিনতে পারবেন.....
সবার কাছে অনুরোধ রইলো এই স্থানটা সম্পর্কে আপনার কাছের সবাইকে শেয়ার করে সচেতন করে দিন।
প্রথমে জাহাজে করে সবাইকে সেন্টমার্টিন ফেরীলাইনে নামিয়ে দেয়া হয়। আর সেখান থেকে পায়ে হেটে ব্রীজটা পার হয়ে এসে নামতে হয় সেন্টমার্টিন দ্বীপে। এখানে নামলেই হাতের ডানদিকে যে বীচটা দেখতে পাই এটিই সেই বীচ, প্রায় বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই আমরা সবাই এই বীচ ধরে হাটি এবং ব্রীজের গোড়ার দিক থেকে পানিতে নামি আর কিনারা ঘেষে ডান দিকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে থাকি।।
পানিতে একবার নেমে পড়লে আমরা আর কেউই কিন্তু বালিতে উঠে আসিনা সামনে এগুতে থাকি পানি ধরেই। ঠিক সোজা সামনের দিকে এগিয়ে গেলে এবার দ্বীপটা হাতের বা দিকে টার্ন নেয়। ঐ জায়গাকে বলা হয় “জিনজিরা উত্তরপাড়া” স্থানীয়রা বলেন উত্তর বীচ।
সেন্টমার্টিন এর চারদিক ঘিরে ১.৫ কিলমিটার পর্যন্ত রয়েছে মুল্যবান কোরাল। কোরাল আহরন বেআইনী হলেও সেই জায়গাটিতে চলছে অবাধ কোরাল আহরন। যার কারনে অনেক জায়গা জুড়ে বড়-সড় গর্ত তৈরী হয়েছে। সেন্টমার্টিনের ইকোকে নষ্ট করে দিয়েছে। আমরা জানিনা এবং কোন নির্দেশনা নেই বলেই ঐ বীচে নেমে আমরা সাতার কাটতে কাটতে এই টার্ন দিয়েই বা পাশের বীচের দিকে এগুতে থাকি, আর তখনি কিছু বুঝে উঠার আগেই সমুদ্রের অতলে হারিয়ে যায় অনেকেই|
ছবিটি দেখলে আশা করি জায়গাটি চিনতে পারবেন.....
সবার কাছে অনুরোধ রইলো এই স্থানটা সম্পর্কে আপনার কাছের সবাইকে শেয়ার করে সচেতন করে দিন।